দেওয়ানী কার্যবিধি-১৯০৮

 

#1. Hearing of the suits means-

#2. ক এর ৫ শতাংশ জমি সাতক্ষীরায় ও ৫ শতাংশ জমি যশোরে অবস্থিত। উক্ত ১০ শতাংশ জমি ক, খ এর বিরুদ্ধে যশোরে মোকদ্দমা দায়ের করিলে খ উক্ত মোকদ্দমা সাতক্ষীরাতে স্থানান্তরের আবেদন করিতে পারেন কোন ধারা বিধান অনুযায়ী-

#3. ক ও খ এরমেধ্যে ১০ কাটা জমি নিয়ে এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে মামলা চলমান । ক এর বড় ছেলে গ , ঘ এর বিরুদ্ধে উক্ত বিষয় নিয়ে আরএকটি নতুন মামলা করে । নতুন মামলাটির ফলাফল কি ?

#4. দেওয়ানী কার্যবিধির ১৯ ধারা উদ্দেশ্য কি?

#5. When a plaint is filed in a court having no pecuniary jurisdition or territory jurisdiction is to be –

#6. ছানী মোকদ্দমা খারিজ হলে কি করবেন ?

#7. When set off of counter claim permissible-

#8. Where Civil natured Suit is Define ?

#9. সমন জারির কতদিনের মধ্যে জারির জন্য প্রস্তুত করা বাধ্যতামুলক ?

#10. আরজিতে মোকদ্দমার মুল্যমান দেখানোর কারন কি ?

#11. আদালত মধ্যস্তকারির জন্য ফিস নির্ধারন করবে তা বাধ্যতামুলক হবে কার জন্য ?

#12. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ভ্যাকেট হলে প্রতিকার কি ?

#13. Principal of Res- Judicata is –

#14. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মনজুর হলে প্রতিকার কি ?

#15. মামলা খারিজ রদের দরখাস্ত প্রত্যাখান এর বিরুদ্ধে প্রতিকার কি ?

#16. রেস সাবজিুডিস ও রেস জুডিকেটার মধ্যে সাদৃশ্য কোন টি ?

#17. ২০ কোটি টাকা মুল্যমানের একটি মামলায় আরজি খারিজের দরখাস্ত প্রত্যাখানের আদেশের বিরদ্ধে প্রতিকার হবে –

#18. আইন সঙ্গত ভাবে নির্বাচিত কোন কোম্পানির একজন চেয়ারম্যান বা ডাইরেক্টর যে তাহার ঐ রূপ মর্যাদায় কাজ করিতে দেওয়া না হইলে অন্যন্য ডাইরেক্টরদের বিরুদ্ধে তিনি মামলা করিতে পারেন ইহা কোন প্রকৃতির মামলা?

#19. দেওয়ানী মামলার ক্ষেত্রে প্রমানের মানদন্ড হল –

#20. এক ব্যক্তির সাতক্ষীরা ও খুলনার উভয় স্থানে স্থাবর সম্পত্তি আছে। কোথায় মোকদ্দমা দায়ের করিতে হইবে?

#21. ২৭ লক্ষ টাকার অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা কেতাথায় করতে?

#22. দেওয়ানী আদালত কত প্রকার?

#23. রিভিশন মামলায় একটি ডিক্রী হাইকোর্ট বিভাগে বহাল হলে তা জারীর জন্য কোন আদালতে দরখাস্ত করতে হয় ?

#24. কোন ব্যক্তি এক স্থানে স্তায়ীভাবে বসবাস করিলে এবং অপর একটি স্থানে অস্থারী ভাবে বসবাস করিলে এবং তাহার অস্থারী বসস্থানের ক্ষেত্রে মামলর কারন উদ্ভব হইলে তিনি কোন স্থানে বসবাস করে বলিয়া ধরিতে হইবে?

#25. Transposition of the parties means-

Incorrect

#26. ক একটি বাড়ীর স্বত্ব ঘোষনার ও দখল উদ্ধারের জন্য ঢাকার ১ম সহকারী জজ আদালতে খ এর বিরুদ্ধে ১০/১০/২০২২ তারিখে দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ১/২০২২ দাখিল করে । আদালত দেখে যে , আরজিতে যে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে তাতে মোকদ্দমা মুল্য ( তায়েদাদ) কম দেখানো হয়েছে ফলে আদালত ২০/০২/২০২২ তারিখের মধ্যে মোকদ্দমা মুল্য সংশোধনের আদেশ দেন । বাদী আদালত নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে আদালত ২১/০১/২০২২ তারিখে এক আদেশে আরজি খারিজ করেন । এ ক্ষেত্রে ক এর প্রতিকার কি ?

#27. এখতিয়ার কত প্রকার?

#28. সাতক্ষীরা জেলার সাত্ক্ষীরা থানার পলাশপোল মৌজায় খতিয়ান নং ১৩ , প্লট নং ৪০৬ এ অবস্থিত পৈত্রিক বাড়ীটি রহম আলীর দখলে ছিল । প্রতিবেশী কলিমউদ্দীন সংলগ্ন উত্তর দিকের প্লট নং ৪০৭ এর মালিক হওয়ায় তিনি রহম আলির জমির সীমানা অতিক্রম করার জন্য এই অজুহাতে হুমকি দিতেছে যে রহম আলি মৌজা ম্যাপ অনুযায়ী ৪০৬ নেং প্লটের চেয়ে বেশী জমি দখল করিতেছেন । রহম আলির প্রতিকার কি ?

#29. ধারা পরিবর্তন করিতে পারেন কে ?

#30. সাতক্ষীরার একটি আদালতে এ এর দখলে থাকা একটি দলিল উপস্থাপনের জন্য তার প্রতি সমন দেয়া হল । কিন্তু এ সমন মোতাবেক আদালতের উক্ত আদেশ পালনে বর্থ হন । আদালত এ কে উক্ত দলিল উপস্থাপনে বাধ্য করাতে পারে কিনা ?

#31. মধ্যস্থতার প্রতিলিপি আদালতে দাখিল করার দায়িত্ব কার ?

#32. এ ও বি যথাক্রমে ঢকা ও চট্রগ্রামে ব্যবসা করে । বি তার প্রতিণিধির মাধ্যমে ঢাকায় সি এর নিকট কিছু পণ্য ক্রয়ের চুক্তি করে । চুক্তি মোতাবেক সি তা সরবরাহ করলেও বি তার মুল্য পরিশোধ করেননি । সি মুল্য আদায়ের জন্য ঢাকার উপযুক্ত আদালতে মামলা করে । বি মামলাটি চট্রগামের আদালতে বদলী করতে চাইলে আইনগত বাধা কি ?

#33. এক তরফা ডিক্রী রদের দরখাস্ত নামঞ্জুর হলে প্রতিকার কি?

#34. What is jurisdiction ?

#35. ক কক্সবাজারে, খ ঢাকায় এবং গ চট্রগ্রামে বসবাস করে। ক, খ ও গ একসংঙ্গেখুলনায় উপস্থিত যাবাকালে খ ও গ যৌথভাবে একটি চাহিবামাত্র পরিশোদ যোগ্য প্রমিসরি নোটে স্বাক্ষর করিয়া উহা ক কে প্রদান করে। ক, খ ও গ এর বিরুদ্ধে কোথায় মামলা করিতে পারিবে?

#36. Res Judicata Applies-

#37. What is the nature of power of the court while granting a temporary injunction ?

#38. ক যশোরে বাস করিয়া খ এর বিরুদ্ধে ঢাকায় মানহানির বিবৃতি প্রকাশ করে। খ কোন আদালতে মানহানির মামলা করিতে পারিবে?

#39. এক তরফা ডিক্রী রদের আবেদনে সর্বোচ্চ কত টাকা দিতে হয়?

#40. ঢাকা জেলার প্রথম সহকারী জজ আদালতে একটি স্বত্ব মামলায় এ এর আরজি সংশোধনের দরখাস্ত খারিজ করলে তার বিরুদ্ধে এ জেলা জজ, ঢাকা বরাবর একটি দেওয়ানী রিভিশন মামলা দায়ের করেন । কিন্তু উক্ত রিভিশনটি জেলা জজ আদালত কর্তৃক খারিজ হয় । এক্ষেত্রে ক এর প্রতিকার কি ?

#41. For non- appearance of the parties the suit may be-

Incorrect

#42. খ একটি ভুমির দখলে আছে । খ কে বাদ দিয়ে ক অন্যন্য ব্যক্তিকে বিবাদী শ্রেনীভুক্তকরে স্বত্ব ঘোষনার ডিক্রী ও খাস দখল প্রাপ্তির মালা করে । খ এর প্রতিকার কি ?

#43. ক ,খ এর বিরুদ্ধে ২০ লক্ষ টাকা আদায়ের মোকদ্দমায় অবগত হয়েন বিবাদী খ উক্ত মামলার কিছু সম্পত্তি বিক্রয় করার চেষ্টা করছে । এক্ষেত্রে ক এর প্রতিকার কি ।

#44. সর্বপ্রথম কখন সিভিল কোর্ট সংক্রান্ত পদ্ধতিগত আইন কোডি ফাইড করা হয়?

#45. সাতক্ষীরা হইতে যশোর দেওয়ানী মোকদ্দমা সানান্তর করিতে হইলে কোন আদালতে আবেদন করিত হইবে।

#46. When plaint is returned under Order 7 Rule 10 of the CPC ?

Incorrect

#47. একজন অতিরিক্ত জেলা জজ প্রদত্ত আপিল অযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে কি প্রতিকার করা য়ায় ?

#48. ক এর ৫ শতাংশ জমি সাতক্ষীরায় ও ৫ শতাংশ জমি যশোরে অবস্থিত। উক্ত ১০ শতাংশ জমি ক, খ এর বিরুদ্ধে যশোরে মোকদ্দমা দায়ের করিলে খ উক্ত মোকদ্দমা সাতক্ষীরাতে স্থানান্তরের আবেদন করিতে পারেন কোন ধারা বিধান অনুযায়ী-

#49. ডিক্রিদারের সংজ্ঞা কোথায় বলা আছে ?

Previous
Finish

Results

HD Quiz powered by harmonic design

  • ভুমিকা
  • দেওয়ানী কার্যবিধি প্রথম কোডিফাই করা হয়- ১৮৫৯ সালে
  • দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ সালের ৫ নং আইন।
  • দেওয়ানী কার্যবিধি প্রথম প্রকাশ : ২১ শে মার্চ ১৯০৮।
  • প্রথম কার্যকর :- ১ লা জানুয়ারী ১৯০৯।
  • মোট ধারা- ১৫৮ টি ( ৩টি বাতিল)
  • মোট আদেশ- ৫১ টি ( ১টি বাতিল)
  • মোট তফসিল- ৫ টি
  • দেওয়ানী কার্যবিধি একটি পদ্ধতিগত আইন তবে মুল আইন ও পদ্ধতিগত আইনের সংমিশ্রন বলা শ্রেয়।
  • আরা-২ :সংজ্ঞাসমুহ ।
  • ধারা-৩ : আদালতের ক্রমানুমানিতা ।
  • -জেলা আদালত হাইকোট ডিভিশনের অধীন
  • -জেলা আদালতের অধীন নিম্ম পর্যাায়ভুক্ত সকল দেওয়ানী আদালত ।
  • ধারা-১০ : রেস সাবজুডিস বা মোকদ্দমা স্থগিতকরন।
  • ১০ ধারার বিধান মতে-“ কোন আদালত এমন কোন মোকদ্দমার বিচার করিবেন না যাহার বিষয়বস্তু একই পক্ষ বা তাদের স্থলবর্তীদের মধ্যে বাংলাদেশের কোন আদালতে বা বাংলাদেশের আওতাধীন কোন আদালতে বিচারাধীন রহিয়াছে। ”
  • শব্দগত :দেওয়ানী কার্যবিধি রেস একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ বিষয় এবং সাবজুডিস অর্থ আদালতে বিচারাধীন/চলমান/বিবেচনাধীন। সুতারং রেস সাবজুডিস অর্থ আদালতের বিবেচনাধীন বিষয়।
  • বিধানগত :রোমান আইনের রেস সাবজুডিস এর বিধান দেওয়ানী কার্যবিধির ১০ ধারায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে মোকদ্দমা স্থগিতকরন হিসেবে।
  • উদ্দেশ্য :একই পক্ষগনের সহিত একই বিষয়বস্তু নিয়ে দুটি মোকদ্দমার বিচার করা রোধ করাই অত্র ধারার মুল উদ্দেশ্য।
  • বৈশিষ্ট্য :
  • ১। পুর্বে এবং পরে দুই আদালতে দুটি মোকদ্দমা বিচারাধীন থাকতে হবে।
  • ২। একই পক্ষ বা তাদের স্থলবর্তীদের মধ্যে মোকদ্দমা দুটি বিচারাধীন থাকতে হবে।
  • ৩। একই বিষয়বস্তু হতে হবে।
  • ৪। আদালত দুটি সমএখতিয়ার সম্পন্ন হতে হবে।
  • ৫। একই স্বত্বাগাম হতে হবে।
  • এমসিকিউ প্রাকটিস :
  • ১। নিচের কোনটি রেস সাবজুডিসের বৈশিষ্ট?
  • ক) সম এখতিয়ার সম্পন্ন আদালত খ) অভিপ্রায়ের ভিন্নতা গ) অভিন্ন স্বত্তগাম ঘ) ক ও গ উভয়ই । উত্তর : (ঘ)
  • ২। রেস সাবজুডিস কি? ক) মামলার বিচারে বাধা খ) Stay of Suit গ) মোকদ্দমা স্থগিতকরণ ঘ) সবগুলো। উত্তর : (ঘ)
  • ৩। রেস সাবজুডিস একটি- ক) আরবি শব্দ খ) ল্যাটিন শব্দ গ) ফারাসি শব্দ ঘ) ফ্রান্স শব্দ । উত্তর ঃ (খ)
  • ৪। রেস সাব জুডিসের কারণে কোন মোকদ্দমাটি স্থগিত হইবে? ক) পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটি খ) পরবর্তী মোকদ্দমাটি গ) ক ও খ উভয়ই ঘ) উপরোক্ত সবগুলো। উত্তর : (খ)
  • ৫। রেস সাবজুডিসের তৎপর্য কি? ক) পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটি স্থগিত হয়ে যাবে খ) পরবর্তী মোকদ্দমাটি স্থগিত হইবে
  • গ) কোনটাই নয় ঘ) পূর্বের সিদ্ধান্ত বহাল হইবে। উত্তর : (খ)
  • ৬। রেস সাব জুডিসের উদ্দেশ্য কি? ক) ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা খ) মামলার বহুতা রোধ করা গ) একাধিক ডিক্রী হওয়া থেকে বিরত রাখা ঘ) উপরোক্ত সবগুলো। উত্তর : (ঘ)
  • ৭।পূর্ববর্তী আদালতটি যদি বিদেশী আদালতে হয় তাহলে রেস সাবজুডিসের বিধান কি? ক) রেস সাবজুডিস প্রযোজ্য হইবে খ) পরবর্তী মামলাটি স্থগিত হইবে গ) পরবর্তী মামলাটি স্থগিত হইবে না ঘ) উপরোক্ত কোনটাই নয়। উত্তর :(গ)
  • ৮। জবং অর্থ কী? ক) বিষয় খ) বিষয় বস্ত গ) বিবেচনা ঘ) স্থগিত করণ । উত্তর ঃ (ক)
  • ৯। রেস সাবজুডিসের বৈশিষ্ট কি?
  • ক) অভিন্ন পক্ষ খ) সম এখতিয়ার সম্পন্ন আদালত গ) একই স্বত্তাবান ঘ) উপরোক্ত সবগুলো। উত্তর ঃ (ঘ)
  • ধারা-১১ঃ রেস জুডিকেটা বা প্রাকসিদ্ধান্ত বা নিষ্পর্ত্তিকৃত বিষয়।
  • ১১ ধারার বিধান মতে-“ কোন আদালত এমন কোন মোকদ্দমার বিচার করিবেন না যাহার বিষয়বস্তু একই পক্ষ বা তাদের স্থলবর্তীদের মধ্যে পুর্বে নিষ্পত্তি হয়েছে। ”
  • শব্দগত : রেস একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ বিষয় এবং রেস জুডিকেটা অর্থ আদালতে প্রাকসিদ্ধান্ত বা পুর্বে নিষ্পত্তিকৃত । সুতারং রেস জুডিকেটার অর্থ আদালতের পুর্বে নিষ্পত্তিকৃত বিষয়।
  • উদ্দেশ্য :
  • ১। রাষ্ট্রের সার্থে মোকদ্দমার নিষ্পত্তি হওয়া উচিত ।
  • ২। কাউকে দ্বিতীয় বার বিরক্ত করা যাবে না।
  • ৩্ মোকদ্দমার বহুতা রোধ।
  • বৈশিষ্ট্য :
  • ১। একই পক্ষ
  • ২। একই বিয়য়বস্তু
  • ৩। সমএখতিয়ার সম্পন্ন আদালত।
  • ৪। একই স্বত্বাগাম ।
  • ৫। পুর্বে নিষ্পত্তিকৃত হতে হবে।
  • এমসিকিউ প্রাকটিস :
  • ১। দেওয়ানী কার্যবিধি মোতাবেক কোনটি রেস জুডিকেটার বৈশিষ্ট?
  • ক) সম এখতিয়ার সম্পন্ন আদালত খ) অভিপ্রায়ের ভিন্নতা গ) অভিন্ন স্বত্তগাম ঘ) ক ও গ উভয়ই । উত্তর : (ঘ)
  • ২। রেস জুডিকেটা একটি- ক) আরবি শব্দ খ) ল্যাটিন শব্দ গ) ফারাসি শব্দ ঘ) ফ্রান্স শব্দ । উত্তর ঃ (খ)
  • ৩। রেস জুডিকেটার বৈশিষ্ট কি?
  • ক) অভিন্ন পক্ষ খ) সম এখতিয়ার সম্পন্ন আদালত গ) একই স্বত্তাবান ঘ) উপরোক্ত সবগুলো।
  • উত্তর : (ঘ)
  • ৪।রোমান আইনের নীতি কোনটি? ক) রাষ্ট্রের স্বার্থে মোকদ্দমা নিষ্পত্তি হওয়া উচিত খ) কাউকে দ্বিতীয়বার বিরক্ত করা যাবে না গ) আদালতের পূর্বের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলিয়া মানিয়া লওয়া ঘ) উপরোক্ত সবগুলো। উত্তর : (ঘ)
  • ধারা-১২ঃ । মোকদ্দমা পুনঃদায়েরে বাধা।
  • ধারা-১৫ :দেওয়ানী কার্যবিধি মোতাবেক প্রত্যেকটি মোকদ্দমা সর্বনিম্ম আদালতে দায়ের করতে হবে।
  • আইনগত বিধানঃ সর্বনিম্ম বলতে আর্থিক ও আঞ্চলিক এখতিয়ার সম্পন্ন সর্ব নিম্ম আদালত।
  • উদাহরনঃ ১। দেওয়ানী কার্যবিধি মোতাবেক মোকদ্দমা কোথায় দায়ের করতে হয়?
  • (১) সর্বনিম্ম আদালতে (খ) আর্থিক ও আঞ্চলিক এখতিয়ার সম্পন্ন সর্ব নিম্ম আদালত (গ) দেওয়ানী যে কোন আদালতে (ঘ) সবগুলি। উত্তরঃ (খ)
  • ধারা-১৬ : প্রত্যেকটি মোকদ্দমার বিষয়বস্তু যে আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত সে আদালতে দায়ের করতে হবে।
  • আইনগত বিধানঃ দেওয়ানী কার্যবিধির ধারা ১৬-১৮ স্থাবর সম্পত্তি নিয়ে মোকদ্দমা দায়ের সম্পার্কিত বিধান আলোচেনাকরা হয়েছে।সে আলোকে বিষয়বস্তু যেখানে মোকদ্দমা হবে সেখানে।অর্থাৎ দেওয়ানী মোকদ্দমার বিষয়বস্তু যে আদালতের এখতিয়াওে অবস্থিত সে আদালতে মোকদ্দম্ দায়ের করতে হবে।
  • স্থাবর সম্পত্তি যেমনঃ-১। স্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা,পুনঃরুদ্ধার,ভাড়া বা মুনাফা সহ বা ব্যতিরেকে,স্থাবর সম্পত্ওি ক্ষতিপুনের,দেনার দায়ে ক্রোক এবং ষ্থাবর সম্পত্তিতে অন্য কোন অধিকার সংক্রান্ত মোকদ্দমা। ২। স্থাবর সম্পত্তির বন্ধক সম্পর্কিত পাওনা আদায়,নিলাম বিক্রয় ও রেহেন খালাশের মোকদ্দমা।
  • ধারা-১৭ : বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে।
  • আইনগত বিধানঃ দায়েরকৃত মোকদ্দমার সম্পত্তি যদি বিভিন্ন আদালতের এখতিয়াওে অবস্থিত হয়,সেক্ষেত্রে ঐ সম্পত্তির অংশ বিশেষ যে যে আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত সেরুপ যে কোন আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করা যেতে পারে। তদক্ষেত্রে মোকদ্দমার বিষয়বস্তুও মুল্য সম্পর্কে সমগ্র দাবীটিই উক্তরুপ আদালতে বিচারার্থে গ্রহন করতে পারে।
  • ধারা-১৮ : দেওয়ানী কার্যবিধি মোতাবেক আদালতের আঞ্চলিক এখতিয়ারের অনিশ্চিত ক্ষেত্রে।
  • আইনগত বিধানঃ দায়েরকৃত মোকদ্দমার সম্পত্তি যদি দু ইবা ততোধিক আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত কোনটির স্থানীয় সীমানার এখতিয়াওে অবস্থিত সে সম্পর্কে অনিশ্চয়তা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে যে কোন একটি আদালতে দায়ের করা যায়।
  • ধারা-১৯ : অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষতিপুরনের মোকদ্দমা।
  • আইনগত বিধানঃ ব্যক্তি বা অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষতিপুরনের ক্ষেত্রে যেখানে মোকদ্দমার কারন উদ্ভব হয় বা বিবাদী যেখানে বসবাস কওে বা ব্যাবসা বানিজ্য কওে বা কোন লাভ জনক কাজ কওে সেখানে মোকদ্দমা দায়ে করতে হবে।
  • ধারা-২০ : দেওয়ানী কার্যবিধি মোতাবেক অন্যন্য মোকদ্দমাে ক্ষেত্রে।
  • আইনগত বিধানঃ অন্যান্য মোকদ্দমার বিবাদী যেখানে অবস্থিত বা মোকদ্দমান কারন যেখানে অবস্থিত সেখানে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে ।
  • ধারা -২২ : একাধিক আদালতে দায়র যোগ্য মোকদ্দমা স্থানানাতরের ক্ষেমতা ।
  • ধারা -২৩ : মোকদ্দমা স্থানানাতরের কোন আদালতে দায়ের করতে হবে ।
  • ধারা -২৪ : মোকদ্দমা স্থানানাতরের সাধারন ক্ষমতা।
  • ধারা -২৬ : আরজী দাখিলের মাধ্যমে মোকদ্দমা দায়ের । ( ৪ ও ৭ আদেশ সহ)
  • ধারা -২৭ : বিবাদীর প্রতি সমন জারী।
  • ধারা -৩০ : উদঘাটন।
  • ধারা -৩১ : সাক্ষীর প্রতি সমন। (৫ আদেশ)
  • ধারা -৩২ : সমন অমান্যেও জন্য দন্ড। (৫ আদেশ)
  • ধারা -৩৩ : রায় ও ডিক্রী। (২০ আদেশ)
  • ধারা -৩৮ঃ ডিক্রী জারীকারক আদালত ।(২১ আদেশ)
  • ধারা -৫৪ঃ সম্পত্তি বাটোয়ারার মোকদ্দমা।(২১ আদেশ ১৮ বিধি)
  • ধারা -৫৫ : গ্রেফতার ও আটক।
  • ধারা -৫৬ :অর্থেও ডিক্রীজারীতে মহিলাদেও গ্রেফতারে নিষেধ।
  • ধারা -৫৮ : আটক ও মুক্তি।
  • ধারা -৫৯ : অসুস্থতার জন্য মুক্তি।
  • ধারা -৫৯ :ডিক্রীজারীর জন্য সম্পত্তি ক্রোক ও বিক্রয়।
  • ধারা -৭৫ : কমিশন । ( ২৬ আদেশ)
  • ধারা -৮৮ : ইন্টারপ্লিডার মোকদ্দমা । ( আদেশ ৩৫)
  • ধারা -৮৯ (ক): এডিআর ।
  • ধারা -৯৬ : মুল ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল (৪১ আদেশ বিধি ১-৬)
  • ধারা -৯৭ : প্রাথমিক ডিক্রীর বিরদ্ধে আপীল না হলে চুড়ান্ত ডিক্রীর বিরদ্ধে আপীল ।
  • ধারা -১০৪ : আদেশের বিরুদ্ধে আপীল (৪৩ আদেশ বিধি-১)
  • ধারা -১০৭ : আপীল আদালতের ক্ষমতা ।
  • ধারা-১১৪ : রিভিউ ( ৪৭ আদেশ)
  • ধারা-১১৫ : রিভিশন ।
  • ধারা- ১৪৪ : প্রত্যার্পণের দরখাস্ত।
  • ধারা-১৫১ঃ দেওয়ানী আদালতের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা।
  • ধারা-১৫১ঃ রায়,ডিক্রী ও আদেশ সংশোধন ।
  • দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশসমুহঃ
  • আদেশ ১ বিধি ১ – মোকদ্দমার বাদীপক্ষ।
  • আদেশ ১ বিধি ৩ – মোকদ্দমার বিবাদীপক্ষ।
  • আদেশ ১ বিধি ৩ -আদালত কোনপক্ষের নাম কেটে দিতে পাওে বা সংযোজন করতে পারে।
  • আদেশ ৩ বিধি ৪ – উকিল নিয়োগ।
  • আদেশ ৫ বিধি ১ – সমনে বিচারকের স্ক্ষর ও আদালতের সিলমোহর থাকে।
  • আদেশ ৫ বিধি ২ – সমনের সাথে আরজীর নকল।
  • আদেশ ৫ বিধি ১০ – সমন জারীর পদ্বতি।
  • আদেশ ৫ বিধি ২০ – বিকল্প সমন জারী।
  • আদেশ ৬ বিধি ১ – প্লিডিংস ( বাদীর আরজী বা বিবাদীর জবাব)।
  • আদেশ ৬ বিধি ১৭ – আরজী ও জবাব সংশোধন।
  • আদেশ ৭ বিধি ১ – আরজীতে যে সকল বিষয় উল্লেখ করতে হবে।
  • আদেশ ৭ বিধি ২ – অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা ও ক্ষতিপুরনের মোকদ্দমা ইত্যাদী।
  • আদেশ ৭ বিধি ৩ – যে ক্ষেত্রে মোকদ্দমার বিষয়বস্তু স্থাবর সম্পত্তি।
  • আদেশ ৭ বিধি ১০ – আেরজী ফেরত।
  • আদেশ ৭ বিধি ১১ – আরজী খারিজ।
  • আদেশ ৭ বিধি ১২ – আরজী খারিজ হলে যে ক্ষেত্রে নতুন মেকদ্দমা দাখিল করা যাবে।
  • আদেশ ৮ বিধি ১ – লিখিত জবাব।
  • আদেশ ৮ বিধি ৩ – অস্বীকৃতি সুস্পষ্ট হতে হবে।
  • আদেশ ৮ বিধি ৬ – সেটঅফ এবং পালাটা দাবী।
  • আদেশ ৮ বিধি ৮ – জবাবের নতুন অজুহাত।
  • আদেশ ৯ বিধি ৩ – বাদী ও বিবাদীর অনুপস্থিতে মোকদ্দমা খারিজ।
  • আদেশ ৯ বিধি ৪ – মোকদ্দমা পুনঃদাখিল অথবা বাদীর নতুন কওে মোকদ্দমা দাখিল।
  • আদেশ ৯ বিধি ৬ – একতরফা ডিক্রী।
  • আদেশ ৯ বিধি ৮ – বাদী ও বিবাদীর অনুপস্থিতে মোকদ্দমা খারিজ।
  • আদেশ ৯ বিধি ৯ – বদী মোকদ্দমা পুনরুজ্জীবনের মামলা করতে পারে( তবে বাদী নতুন কওে মোকদ্দমা করতে পারবে না)।
  • আদেশ ৯ বিধি ১৩ – একতরফা ডিক্রী রদের আবেদন।
  • আদেশ ১০ বিধি ১ – আদালত কর্তৃক পক্ষগনের জবানবন্দী।
  • আদেশ ১১ – আবিষ্কার।
  • আদেশ ১৩ – দলিল দাখিল,আটক ও ফেরত।
  • আদেশ ১৪ – বিচার্য বিষয়।
  • আদেশ ১৫ – প্রথম শুনানীর তারিখে মোকদ্দমা নিস্পত্তি।
  • আদেশ ১৬ – সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে হাজির বা দলিল দাখিল।
  • আদেশ ১৭ – শুনানী মুলতবি।
  • আদেশ ২০ – রয়ি ও ডিক্রী।
  • আদেশ ২১ – ডিক্রীজারীর বিধান।
  • আদেশ ২২ বিধি ১ – কোন পক্ষের মৃত্যুর ফলে মোকদ্দমা সষ্ট হবে না।
  • আদেশ ২২ বিধি ৩ – বাদী পক্ষের মৃত্যুর ফলে কয়েম মোকাম করতে হবে।
  • আদেশ ২২ বিধি ৪ – বিবাদী পক্ষের মৃত্যুর ফলে কায়েম মোকাম করতে হবে।
  • আদেশ ২৩ বিধি ১ – মোকদ্দমা প্রত্যাহার বা আদালতের অনুমতিক্রমে নতুন মোকদ্দমা দায়ের বা আংশিক দাবী বর্জন।
  • আদেশ ২৩ বিধি ৩ – মোকদ্দমার আপোষ নিষ্পত্তি বা সোলে ।
  • আদেশ ২৬ বিধি ৯ – সরজমিনে তদন্ত।
  • আদেশ ২৬ বিধি ১৩ – বাটোয়ারা মোকদ্দমার জন্য কমিশন ।
  • আদেশ ৩২ বিধি ১ – নাবালোকের পক্ষে তার অভিভাবক মোকদ্দমা করবে।
  • আদেশ ৩৩ বিধি ১ -পপার কর্তৃক মোকদ্দমা।
  • আদেশ ৩৫ বিধি ১ – ইন্টারপ্লিডার মোকদ্দমা।
  • আদেশ ৩৮ বিধি ৫ – রায়ের পুর্বে ক্রোক।
  • আদেশ ৩৯ বিধি ১/২ – অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্ত।
  • আদেশ ৩৯ বিধি ৩ – নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুরের পুর্বে অপর পক্ষকে নোটিশ।
  • আদেশ ৩৯ বিধি ৪ – নিষেধাজ্ঞার আদেশ অবসান,পরিবর্তন বা রদ।
  • আদেশ ৩৯ বিধি ৭ – স্থানীয় তদন্ত।
  • আদেশ ৪০বিধি ১ – রিসিভার নিয়োগ।
  • আদেশ ৪১ বিধি ১ – আপীল।
  • আদেশ ৪৩ বিধি ১ – ীেিদশের বিরুদ্ধে আপীল।
  • আদেশ ৪৭ বিধি ১ – রিভিউ।
  • দেওয়ানী কার্যবিধি আইনের সংখ্যাত্মক বিষয়াবলী:
  • ১। ডিক্রি কত প্রকার? উত্তরঃ ২ প্রকার। ১। প্রাথমিক ডিক্রি ২। চ‚ড়ান্ত ডিক্রি।
  • ২। আদালতের বিচারকৃত সিদ্ধান্ত কত প্রকার? উত্তর ২ প্রকার। ১। ডিক্রি ২। আদেশ
  • ৩। দেওয়ানী অধিক্ষেত্রকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়? ক) ৩ টি ভাগে ১। বিষয়বস্তুগত ২। আর্থিক ৩। আঞ্জলিক
  • ৪। দেওয়ানী আদালত কত প্রকার? উত্তরঃ ৫ প্রকার। ১। সহকারী জজ ২। সিনিয়র সহকারী জজ ৩। যুগ্ম জেলা জজ ৪। অতিঃ জেলা জজ ৫। জেলা জজ
  • ৫। দেওয়ানী কার্যবিধি প্রকৃতিগত দিক থেকে দোবারা বা রেস জুডিকাটা কত প্রকার? উত্তরঃ ২ প্রকার ১। প্রত্যক্ষ ২। পরোক্ষ
  • ৬। দোবারা দোষ বা রেস কুডিকাটা বা মামলা বিচারে বাধানীতি কতটা রোমান সূত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত?
  • ক) উত্তর ২ টি ১। একই বিষয়ে কাউকে দুইবার উত্যপ্ত করা যাবে না। ২। রাষ্ট্রের স্বার্থেই মোকদ্দমা সমাপ্ত হওয়া উচিত
  • ৭। দোবারা দোষ বা রেস জুডিকাটা বা মামলা বিচারে বাধা নীতির কতটিব্যখ্যা আছে?উত্তরঃ৬ টি।
  • ০৮। রেস- সাবজুডিস বা মামলা দায়েরে বাধা নীতির কতটি ব্যখ্যা আছে?উত্তরঃ ১ টি।
  • ৯। মোকদ্দমা গ্রহণের দিক দিয়ে দেওয়ানী আদলত কত প্রকার? উত্তরঃ২ প্রকার (১) মূল মোকদ্দমা গ্রহণ (২) আফীল গ্রহণ
  • ১০। দোবারা দোষ বা রেস-জুডিকাটা বা মামলা বিচারে বাধা নীতির কতটি শর্ত আছে? উত্তরঃ ৫টি
  • ১১। কয়টি ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তিকে মামলার পক্ষ হবার জন্য যুক্ত করা যায়? উত্তরঃ ২টি । ১। বাদী হিসাবে পক্ষ ২ । বিবাদী হিসেবে পক্ষ
  • ১২। আদালতের আদেশ হবার পর পিডিং/ আরজি / জবাব সংশোধনের সর্বোচ্ছ সময় কত দিন? উত্তরঃ১৪ দিন।
  • ১৩। কয়টি ক্ষেত্রে বিদেশী রায় প্রয়োজ্য নয়?উত্তরঃ ৬টি । ১। রায় উপযুক্ত আদালত কর্তৃক না হলে ২। রায় মোকদ্দমার শুনাশুনের উপর ভিক্তি করে প্রদত্ত না হলে ৩। রায় আন্তজার্তিক ও বাংলাদেশী আইনের পরিপন্থি হলে ৪। রায় স্বাভাবিক বিচারের পরিপন্থি হলে ৫। রায় প্রতারণা
  • ১৪। একটি আরজির কয়টি অংশ থাকে? উত্তর : ৩ টি । ১। আরজির শিরোনাম ও নামপত্র ২। আরজির কাঠামো ৩। মোকদ্দমার দাবীর প্রতিকার।
  • ১৫। আরজির কাঠামো কয় ভাগে বিভক্ত? উত্তরঃ ২টি ভাগে। ১। সাধারণ ২। আরজির বিষয়বস্তু অংশ।
  • ১৬। আরজি জবাব / প্লিডিং কয় ভাগে বিভক্ত? উত্তরঃ ২টি ভাগে ১। বাদী কর্তৃক বাদীর আরজি জবাব বা প্লিডিং ২। বিবাদী কর্তৃক বিবাদীর আরজি জবাব বা প্লিডিং
  • ১৭। আরচির প্রার্থনা অংশে / প্রত্যেক মোকদ্দমায় কমপক্ষে কতটি প্রার্থনা অবশ্যই থাকতে হবে?
  • উত্তরঃ ৩টি প্রার্থনা। ১। নালিশী সম্পত্তিতে বাদীর স্বপক্ষে এবং বিবাদীর বিরুদ্ধে এক স্বত্তে ঘোষণা ডিক্রি প্রচার ২। মোকদ্দমায় আদালত ব্যয় বাদীর স্বপক্ষে এবং বিবাদীর বিরুদ্ধে ডিক্রি দিতে ৩। আইন, ন্যায়নীতি ও বৃহত্তর ন্যায়বিচারের স্বার্থে বাদী আর যে সকল প্রতিকার পায় তা দিবেন।
  • ১৮। কয়টি কারণে আরজি খারিজ / প্রত্যাখান হয়? উত্তরঃ ৪টি । ১। আরজিতে কজ অব এ্যাকশান বা নালিশের কারণ না থাকলে ২। মামলার তায়দাদ বা ঠধষঁধঃরড়হ ঈড়ংঃ (ঠঝ) কম হলে ৩। কম মুল্যের স্ট্যাম্প দাখিল করলে ৪। আরজি আইন দ্বারা বারিত হইলে।
  • ১৯। মামলার মূল্যমান বা আবশ্যকীয় স্ট্যাম্পে কত দিনের মধ্যে দাখিল করতে হবে? উত্তরঃ ২১ দিন।
  • ২০। মামলা দাখিলের কত দিনের মধ্যে সমন ইস্যু করতে হবে? উত্তরঃ ৫দিন।
  • ২১। সমন জারির দিন হতে কত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে হয়? উত্তরঃ ৩০ কর্ম দিন ।
  • ২২। ৩০ কর্ম দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে না পারলে আদালত আর কত দিন সময় দিতে পারেন? উত্তরঃ ৩০ কর্মদিন।
  • ২৩।সমন জারির দিন হতে আদালতের অনুমতিসহ মোট কত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে হয়? উত্তরঃ ৬০ কর্মদিন।
  • ২৪। দেওয়ানী মোকদ্দমায় আদালতের অনুমতিসহ আত্ম পক্ষ সমর্থনের সর্বোচ্ছ মোয়াদ কত দিন? উত্তরঃ ৬০ কর্মদিন।
  • ২৫। সমন জারির দিন হতে কত কর্মদিনের মধ্যে জবাব দাখিল না করলে মামলায় একতরফা ডিক্রি হবে? উত্তরঃ ৬০ কর্মদিন ।
  • ২৬। সমন জারির ফিস প্রদান বা কোর্ট ফিস প্রদান না করার কারণে মোকদ্দমা খারিজ আদেশ রদ করার দরখাস্তের সময়সীমা কতদিন?উত্তরঃ ৩০ কর্মদিন।
  • ২৭।পক্ষগণের অনুপস্থিতির জন্য মোকদ্দমা খারিজ আদেশ রদ করার আবেদন করার তামাদি মেয়াদ কত দিন?উত্তরঃ ৬০ কর্মদিন।
  • ২৮। বিনা জারিতে সমন ফেরত আসার কত দিনের মধ্যে নতুন করে সমন জারির আবেদন করতে হবে? উত্তরঃ ৩০ কর্মদিন ।
  • ২৯। বাদীর অনুপস্থিতির জন্য আদালত অনধিক কত টাকা খরচায় খারিজ আদেশ রদ করিতে পারে? উত্তর ঃ ১০০০টাকা
  • ৩০। বাদীর অনুপস্থিতির জন্য আদালত সর্বোচ্ছ কত বার খারিজ আদেশ রদ করিতে পারেন? উত্তরঃ ১বার।
  • ৩১। একতরফা ডিক্রি রদের আবেদন করার সময়সীমা কত দিন? উত্তরঃ ৩০ কর্মদিন।
  • ৩২। একতরফা ডিক্রির বিরুদ্ধে রিভিউ বা পূর্নবিবেচনার আবেদন করার সময়সীমা কত দিন? উত্তরঃ ৯০ কর্মদিন।
  • ৩৩। দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ আদেশের ১৩ক বিধির অনুসারে সরাসরি কত টাকা খরচায় একতরফা ডিক্রির রদ করা যায়?উত্তরঃ ৩০০০টাকা।
  • ৩৪।একটি মোকদ্দমায় বিবাদীর আবেদনে কত বার একতরফা ডিক্রি রদ করা যায়? উত্তরঃ ১বার ।
  • ৩৫। কত দিনের মধ্যে মামলার মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করতে হয়? উত্তরঃ ১০ কর্মদিন।
  • ৩৬। পক্ষগণ মধ্যস্থতাকারী নিয়োগে ব্যর্থ হলে আদালত কত দিনের মধ্যেস্তাকারী নিয়োগ দিবেন? উত্তরঃ ৭ কর্মদিন।
  • ৩৭। মধ্যস্থতাকারী নিয়োগের কত দিনের মধ্যে সধ্যস্থতার কার্য সম্পাদন করতে হয়? উত্তরঃ ৬০ কর্মদিন।
  • ৩৮। মধ্যস্ততার কার্য নির্ধারিত দিনে সম্পন্ন না হলে আদালত নিজ উদ্যোগে বা পক্ষ গণের আবেদনক্রমে সর্বোচ্ছ কত দিন সময় বৃদ্ধি করিবেন? উত্তরঃ ৩০ কর্মদিন।
  • ৩৯।মধ্য¯ড়তার কত দিনের মধ্যে আদলত রায় প্রদান করিবেন? উত্তরঃ ৭ দিন।
  • ৪০। আরজি বা জবাবে প্রদানকৃত কোর্ট ফিস ফেরত দেওয়ার সার্টিফিকেট ইস্যুর কতদিনের মধ্যে মোকদ্দমার পক্ষগণ কোর্ট ফিস ফেরত পাবার অধিকারী? উত্তরঃ৬০ দিন।
  • ৪১। বিচার্য বিষয় বা ইস্যু কত প্রকার? উত্তরঃ২ প্রকার। ১। তথ্যগত বিচার্য বিষয় ২। আইনগত বিচার্য বিষয়
  • ৪২। বিচার্য বিষয় নির্ধারণের পর আদালত কত দিনের মধ্যে মোকদ্দমার চ‚ড়ান্ত শুনানীর দিন ধার্য করবেন? উত্তরঃ ১২০ দিন।
  • ৪৩। আবিষ্কার বা উদঘাটন কত প্রকার? উত্তরঃ ২প্রকার ১। জিঙ্গাসাবাদে উদঘাটন ২। দলিলে উদঘাটন।
  • ৪৪। বিচার্য বিষয় প্রনয়নের কত দিনের মধ্যে এক পক্ষ অপর পক্ষকে প্রশ্নাবলী প্রদান করবেন? উত্তরঃ ১০ দিন।
  • ৪৫। তথ্য উদঘাটনের জন্য মোকদ্দমায় একপক্ষ অপর পক্ষকে কত গুলো প্রশ্ন করতে পারবে? উত্তরঃ ১ সেট বা ১ প্রস্থ।
  • ৪৬। প্রশ্নমালা প্রদানের অনুমোতির আবেদন আদালতে দাখিল করা হলে আদালত উক্ত আবেদন বা দরখাস্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন কত দিনের মধ্যে? উত্তরঃ ১৪ দিন।
  • ৪৭। প্রশ্নমালা রদ বা কর্তনের আবেদন প্রশ্নমালা জারির কত দিনের মধ্যে করতে হবে? উত্তরঃ ৭দিন
  • ৪৮। প্রশ্নমালা জারির কত দিনের মধ্যে উত্তর প্রদান করতে হয়? উত্তরঃ ১০ দিন।
  • ৪৯। দলিল পরিদর্শনের নোটিশ প্রাপ্তির কত দিনের মধ্যে নোটিশ গ্রহনকারীকে আরেকটি নোটিশ প্রদান করবেন? উত্তরঃ ১০ দিন।
  • ৫০। দলিল উপস্থাপনের জন্য নোটিশ প্রাপ্তির কত দিনের মধ্যে নোটিশ গ্রহণকারী নোটিশ প্রদান কারীকে আরেকটি নোটিশ প্রদান করবেন? উত্তরঃ ৩দিন।
  • ৫১।সিপিসি কোডের ১৮ আদেশের ১৯ বিধি অনুসারে চ‚ড়ান্ত শুনানীর দিন ধার্য্য হওয়ার কত দিনের মধ্যে আদালত মোকাদ্দমার শুনানী শেষ করবেন? উত্তরঃ ১২০ দিন।
  • ৫২। শুনানীর জন্য নির্ধারিত তারিখের কতদিন পূর্বে একপক্ষ অপর পক্ষকে মোকাদ্দমার তথ্যসমূহ স¦ীকারের জন্য নোটিশ প্রদান করিবেন? উত্তরঃ ৯ দিন।
  • ৫৩। শুনানীর জন্য নির্ধারিত তারিখের পূর্বে একপক্ষ অপরপক্ষকে মোকদ্দমার তথ্যসমূহ স¦ীকারের জন্য নোটিশ প্রদান করিলে আদালত ভিন্ন মত প্রকাশ না করিলে অপর পক্ষ নোটিশ জারির কত দিনের মধ্যে নোটিশের উল্লেখিত তথ্য স্বীকার বা অস্বীকার বা অবহেলা করিতে পারেন? উত্তরঃ ৬ দিন।
  • ৫৪।দোতরফা শুনানী বা চবৎবসঢ়ঃড়ৎু যবধৎরহম (চঐ) এর পূর্বে আদালত সর্বোচ্ছ কতটি শুনানী মূলতবীর আবেদন মঞ্জুর করতে পারবেন?উত্তরঃ ৬ টি।
  • ৫৫। দোতরফা শুনানী বা চবৎবসঢ়ঃড়ৎু যবধৎরহম (চঐ) এর পর্যায়ে বা পরে শুনানী মূলতবী রাখার বিধান নাই। তবে উপযুক্ত কারণ সাপেক্ষে আদালত কতটি সময় মঞ্জুর করতে পারেন? উত্তরঃ ৩টি।
  • ৫৬। সীমার বাহিরে সর্বনি¤œ কত টাকা খরচায় আদালত সময় মূলতবীর আবেদন মঞ্জুর করিতে পারেন? উত্তরঃ ২০০ টাকা।
  • ৫৭। সীমার বাহিরে সর্বোচ্ছ কত টাকা খরচায় আদালত সময় মূলতবীর আবেদন মঞ্জুর করিতে পারেন? উত্তরঃ ১০০০ টাকা।
  • ৫৮। মোকদ্দমার মূলতবী খরচ প্রদানে ব্যর্থতার কারনে মোকদ্দমা খারিজ বা একতরফা ডিক্রি হলে তা রদ করার জন্য কত দিনের মধ্যে আবেদন করতে হয়? উত্তরঃ ৩০ দিন।
  • ৫৯। মোকদ্দমার মূলতবী খরচ প্রদানে ব্যর্থতার কারণে মোকদ্দমা খারিজ বা একতরফ ডিক্রি হলে তা রদ করার জন্য আদালত কত টাকা খরচ প্রদানের আদেশ দিতে পারেন? উত্তরঃ ২০০০ টাকা।
  • ৬০। মোকাদ্দমা দায়েরের কত দিনের মধ্যে মোকদ্দমা স্থানাস্তরের আবেদন করিতে হয়? উত্তরঃ নির্ধারিত নাই।
  • ৬১। দেওয়ানি মোকাদ্দমায় বিবাদীকে সর্বোচ্ছ কত দিনের জন্য দেওয়ানি কয়েদে আটক রাখা যায়? উত্তরঃ ৬মাস।
  • ৬২। দেওয়ানি মোকাদ্দমার বিষয়বস্তু যদি ৫০ টাকার বেশি নাহয় তবে উক্ত মোকদ্দমায় বিবাদীকে সর্বোচ্ছ কত দিনের জন্য দেওয়ানি কয়েদে আটক রাখা যায়? উত্তরঃ ৬ সপ্তাহ ।
  • ৬৩। যদি অস্থায়ী নিষেধাঙ্গার আদেশ কেউ অমান্য করে তবে আদালত তাকে কত দিনের জন্য দেওয়ানি কয়েদে আটক রাখার আদেশ দিতে পারে? উত্তরঃ ৬মাস।
  • ৬৪। যদি অস্থায়ী নিষেধাঙ্গার আদেশ অমান্য করার কারণে আদালত সম্পত্তি কোক্রের আদেশ দেন তবে তা কত দিনের বেশি স্থায়ী হবে না? উত্তরঃ ১ বছর।
  • ৬৫। দেওয়ানী আদালত কয়টি ক্ষেত্রে কমিশন ইস্যু করিতে পারেন? উত্তরঃ ৪ টি।
  • ৬৬। সরেজমিনে তদন্তের জন্য করিশন প্রাপ্ত কমিশনার সর্বোচ্ছ কত দিনের মধ্যে রির্পোট প্রদান করিবেন? উত্তরঃ ৩মাস
  • ৬৭। একটি মোকদ্দমায় আদালত কত বার কমিশন নিয়োগ করিতে পারেন? উত্তরঃ নির্ধারিত নাই।
  • ৬৮। প্রত্যেক বাটোয়ারার জন্য কমিশনের কত টাকা পাইবেন? উত্তরঃ নির্ধারিত নাই।
  • ৬৯। সরকারের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করিতে হইলে কত দিন পূর্বে এ্যর্টনি জেনারেলকে নোটিশ দিতে হবে? উত্তরঃ ২মাস।
  • ৭০। ইন্টারপিডার মামলায় বিবাদী হতে হবে কমপক্ষে কত জনে? উত্তরঃ ২জন।
  • ৭১। কতটি ক্ষেত্রে এক বিচারক কতৃক গৃহীত সাক্ষের ভিত্তিতে অন্য বিচারক কর্তৃক রায় ঘোষিত হতে পারে? উত্তরঃ ৩ টি।
  • ৭২। দেওয়ানি মোকদ্দমায় রায় ঘোষণার কত দিনের মধ্যে ডিক্রি প্রদান করিতে হয়? উত্তরঃ ৭দিন।
  • ৭৩। নিষেধাঙ্গা ব্যতীত অন্য সকল ডিক্রি জারিতে কত দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে? উত্তরঃ ১২ বছর।
  • ৭৪। ডিক্রিজারিতে কত দিনের মধ্যে আবেদন করলে ডিক্রি দায়িককে কোন নোটিশ দিতে হবে না? উত্তরঃ ২ বছর।
  • ৭৫। রিভিউ আবেদন করার সময় সংশ্লিষ্ট ডিক্রি বা আদেশের তারিখ হতে কত দিন? উত্তরঃ ৯০দিন।
  • ৭৬। একটি ডিক্রির বিরুদ্ধে সর্বোচ্ছ কত বার রিভিউ আবেদন করা যায়? উত্তরঃ ১বার।
  • ৭৭।দেওয়ানি কার্যবিধির ১১৫ ধারায় কতটি উপধারা আছে? উত্তরঃ ৫টি।
  • ৭৮। কোন পক্ষের অনুরোধক্রমে আপিল আদালত সর্বোচ্ছ কত বার আপীলের শুনানী মূলতবী করিতে পারেন? উত্তরঃ ৩ বার।
  • ৭৯।আদেশ বা ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল দায়ের করিতে জেলা পর্যায়ে কতটি আপীল আদালত আছে? উত্তরঃ১টি।
  • ৮০। জেলা পর্যায়ের কয়টি আদালতের ডিক্রির বিরুদ্ধে জেলা পর্যায়ে আপীল দায়েরের বিধান নাই? উত্তরঃ ২টি।
  • ৮১। প্রশ্নমালা অযৌক্তিক বা কুৎসামূলক হলে তা দাখিলের কত দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে? উত্তরঃ ১০ দিন।
  • ৮২। একতরফা ডিক্রির বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালত আইনে কয় ধরণের প্রতিকার আছে? উত্তরঃ ২ ধরনের।
  • ৮৩। উপযুক্ত কারণ ব্যতিত গ্রেফতার ক্রোক বা অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিলে বিবাদী কত টাকা পর্যপ্ত জরিমানা পেতে পারে? উত্তরঃ ১০০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • ৮৪। আদালত কোন মামলার ব্যয়ের উপর কতটুকু সুদ ধার্য করিতে পারেন ?
  • ৮৫। দেওয়ানি কার্যবিধি অনুযায়ী সাক্ষী হাজির না হলে কত টাকা জরিমানা করা যেতে পারে? উত্তরঃ ৫০০ টাকা।
  • ৮৬। দেওয়ানি কার্যবিধি অনুযায়ি নিষেধাঙ্গা সাধারণ কত প্রকার? উত্তরঃ ২ প্রকার । ১। স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ২। অস্থায়ী নিষেধাঙ্গা
  • ৮৭। কয়টি কারণে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা যেতে পারে? উত্তরঃ ৪টি।
  • ৮৮। দেওয়ানি কার্যবিধি অনুযায়ী সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রাপ্ত নাবালকের বয়স হতে হবে? উত্তরঃ ২১ বছর।
  • ৮৯। ছানী মোকদ্দমা কত প্রকার ? উত্তরঃ ৩ প্রকার।
  • ৯০। ওয়ারেশকায়েম দাখিলের সময়সীমা কত দিন? উত্তরঃ ৯০ দিন।
  • ৯১। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ওয়ারেশ কায়েম দাখিলের ব্যর্থতায় মোকদ্দমা বাতিল রদের জন্য কত দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে? উত্তরঃ ৬০ দিন।
  • ৯২। ডিক্রি জারির ধরণ কয়টি? উত্তরঃ ৫টি ।
  • ৯৩। প্রতারনামুলক একতরফা ডিক্রি রদের মামলা করতে দিনের মধ্যে? উত্তরঃ ৩বছর।
  • ৯৪। নিলাম বিক্রয় রদের জন্য মামলা করতে হয় কত দিনের মধ্যে ? উত্তরঃ ৩০ দিন।
  • ৯৫।বিক্রয় কার্যক্রমে গুরুতর অনিয়মের জন্য বিশেষ ক্ষতি সাধিত হলে কত দিনের মধ্যে তা বাতিল করা যাবে? উত্তরঃ ৯০দিন।
  • ৯৬।কোন দেওয়ানি মামলায় ডিক্রি প্রচারের পর কত দিনের মধ্যে ডিক্রি প্রস্তুত করিতে হয়? উত্তরঃ ৭ দিন।
  • ৯৭। একটি মামলায় মুল্যমান সংশোধনের সর্বাধিক সময় কত দিন? উত্তরঃ ২১ দিন।
  • ৯৮। সমন কত দিনের মধ্যে জারি না করিলে সংশিষ্ট জারিকারক কর্মকর্তা অসদাচারণের জন্য দায়ী হইবেন? উত্তরঃ ৩০ দিন।
  • ৯৯। আদালতের ইহার দৈনিক কার্য তালিকায় আংশিক শ্রæতসহ চ‚ড়ান্ত শুনানীর জন্য সর্বাধিক কয়টি মামলা নির্ধারিত করিতে পারেন? উত্তরঃ ৫টি ।
  • ১০০। দেওয়ানি কার্যবিধির আদেশ ৩৯ এ কতটি ধারা আছে? উত্তরঃ ১০ টি ।
  • ১০১। দেওয়ানি মোকদ্দমায় কয় ধরণের পক্ষ থাকে? উত্তরঃ ২ ধরণের। ১। বাদী পক্ষ ২। বিবাদী পক্ষ।
  • ১০২। সরকার পক্ষকে নোটিশ প্রদান না করে দেওয়ানী মামলা দায়ের করিলে সরকার – বিবাদীকে তার লিখিত জবাব দাখিলের জন্য আদালত কত দিন সময় দিবেন? উত্তরঃ ৯০ দিন।
  • ১০৩। ডিক্রি জারিমূলে কোন সম্পত্তি নিলামে বিক্রির তারিখের কত দিনের মধ্যে মূল্যে আদালতে জমা দিতে হবে? উত্তরঃ ১৫ দিন।
  • ১০৪। ডিক্রি জারিতে বাধা প্রদান করিলে বাধাদানকারীকে আদালত কত দিন দেওয়ানি কয়েদে আটক রাখবেন? উত্তরঃ ৩০ দিন।
  • ১০৫। অস্থায়ী নিষেধাঙ্গার আবেদনকারী অপর পক্ষকে নোটিশ দিলে উক্ত নোটিশ বিনা জারিকে ফেরত আসলে পুনরায় কত দিনের মধ্যে আবার নোটিশ দিতে হবে? উত্তরঃ ৭ দিন।
  • ১০৬। জেলাজজের রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে কতদিনের মধ্যে হইকোর্ট আপীল করতে হয় ? উত্তরঃ ৯০ দিন।
  • ১০৭। আপীল খারিজ হবার কত দিনের মধ্যে এফিডেভিট সহযোগে আদালতে কোন দরখাস্ত করিলে আদালত সরাসরি আপীল পুনঃগ্রহন করিতে পারেন? উত্তরঃ ৩০ দিন।
  • ১০৮। দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫ ধারা অনুসারে কয় ধরনের আদালতের রিভিশন এখতিয়ার আছে? উত্তরঃ ২ ধরণের।
  • ১০৯। দেওয়ানী মামলায় সর্বোচ্ছ কত টাকা ক্ষতি পূরণ দেওয়া যায়? উত্তরঃ ২৫,০০০ টাকা।
  • ১১০। দেওয়ানী আদালতের বিচারিক আদালত কয়টি?
  • উত্তরঃ ৩টি । ১। সহকারী জজ আদালত ২। সিনিয়র সহকারী জজ আদালত ৩।যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালত
  • ১১১। কয়টি কারণে একটি দেওয়ানী মামলা প্রত্যাহার বা দাবীর আংশিক পরিত্যাগ করা যায়?
  • উত্তরঃ ২টি ১। কিছু রীতিবদ্ধ ত্রæটির কারণে মামলাটি ব্যর্থ হবার সম্ভাবনা থাকিলে ২। নতুন করে মামলা করার যথেষ্ট অজুহাত থাকিলে।
  • ১১২। আপীল আদালতের ক্ষমতা কয়টি?
  • উত্তরঃ ৪ টি ১। মামলা চুড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি ২। পনবিচারের জন্য প্রেরণ ৩। বিচার্য বিষয় গঠন করা ৪। অতিরিক্ত সাক্ষ্য গঠন করা।
  • ১১৩। রেফারেন্স গ্রহণের কত দিনের মধ্যে পক্ষসমূহ মধ্যস্ততা করবে কি করবে না তা আদালতকে অবহিত করবেন? উত্তরঃ ১০ দিন।
  • ১১৪।মামলার আবশ্যকীয় বিষয় কয়টি? উত্তরঃ ৪ টি ।
  • ১১৫। কয় ধরণের ফি স্ট্যাম্পের বিধান আছে? উত্তরঃ ২ ধরণের। ১। নির্ধারিত কোর্ট পি ২।মুল্যানুপাতিক