সাক্ষ্য আইন

 

#1. Ex-culpatory confessional statement means

#2. Which one is public documents ?

#3. How many kinds of evidence ?

#4. প্রশ্নের উত্তর দিতে সাক্ষী অস্বীকার করলে আদালত কি অনুমান করবে ?

#5. খুলনার সোনাডাংগার আবাসিক এলাকার একটি বড়িীর মালিক মিঃ আলম তার ভাড়াটিয়া মিঃ করিমকে ভাড়া পরিশোধ না করার কারনে উচ্ছেদের মামলা করেন । করিম আত্মপক্ষ সর্মথনে বলেন যে ভাড়াটিয়া হিসেবে আসার পর তিনি বাড়ীটি ক্রয়ের জন্য আংশিক মুল্য প্রদানে বায়ন পত্রের ভিত্তিতে বতমান দখল বুঝিয়া পাইয়া অবস্থান করিতেছেন। করিম এর অবস্থান সম্পর্কে প্রমানের ভার কার উপর ন্যস্ত?

#6. ৪ জন আসামীর স্বীকারোক্তি ম্যজিস্ট্রেট সাহেব ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করেন । উক্ত ৪ জন আসামীই তাদের স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দীতে রুবেল নামক অপর ব্যক্তিকে ডাকাতিতে সনাক্ত করেন । শুধুমাত্র ঐ সকল স্বীকারোক্তি ছাড়া রুবেলের বিরুদ্ধে আর কোন সাক্ষ প্রমান নেই । এক্ষেত্রে রবেলকে সাজা দেয়া যাবে কিন্ ।

#7. Execution of a 30 years old document may be presumed to be correct ,it it is-

#8. নিম্মের কোন টি পাবলিক ডকুমেন্ট ?

#9. Presumption under the law of evidence are-

#10. পুর্বে দেয়া সাক্ষ্য পরবর্তী মামলায় প্রাসাংগিক হতে পারে যদি –

#11. In-culpatory confessional statement means

#12. কোন একটি নিদিষ্ট গ্রামবাসীদের কোন নিদিষ্ট কুপের পানি ব্যাবহার করার অধিকারের অস্তিত্ব সম্পর্কে কাদের অভিমত প্রাসাংগিক ?

#13. সাক্ষ্য আইনের ১২৬ ধারা পেশা সম্পর্কিত পত্রালাপ পকাশ না করার বাধ্যবাধকতা আইনজীবির জন্য বরবত থাকে ।

#14. একজন ব্যাক্তি একটি শিশুকে যৌনহয়রানীর অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে । রাষ্ট্র পক্ষের অভিযোগ যে, ঘটনাটি স্কুল বাসে সংঘটিত হয় , এবং শিশুটিকে খেলনা দেয়ার প্রতিশ্রতি দিয়ে বাসে উঠানো হয় । অভিযুক্তের দ্বারা একই প্রকৃতির অপরাধ পুবে সংঘটিত হওয়ায় সে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল । অভিযুক্তের পুববর্তী দন্ডাদেশ রাস্ট্রপক্ষ বর্তমান মামলায় সাক্ষ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবে কি না ?

#15. ক এবং তার ৩ বন্ধু মিলে গ কে গুরুতর জখম করে । হাসপাতাল চিকিৎসাধীন অবস্থায় গ মারা যায় । মৃত্যুর পুবেং গ তার মৃত্যুর কারন সম্পর্কে ক কে দায়ী করে ডাক্তারের নিকট বিবৃতি দেয় । গ এর মৃত্যুকালিন ঘোষনা সম্পর্কে নিম্মের কোন তথ্যটি সঠক –

#16. Which one is secondary evidence ?

#17. How many kinds of Issue ?

#18. গ কে হত্যার জন্য ক এর বিচার চলছে । সাক্ষ্য প্রমানে দেখাচ্ছে যে ক এবং খ কর্তক গ কে হত্যা করা হয়েছে এবং ক বলেছে যে ক এবং আমি , গ কে হত্যা করেছিলাম । এই ক্ষেত্রে খ এর বক্তব্য ক এর বিরুদ্ধে-

#19. Which one is primary evidence ?

#20. ক একটি বিনষ্ট বা ধংস হওয়া দলিলের বিষয়বস্তু মাধ্যমিক সাক্ষ্য দ্বারা প্রমান করতে চায় । ক কে অবশ্যই প্রমন করতে হবে –

#21. What is the source of Evidence Act ?

Previous
Finish

Results

HD Quiz powered by harmonic design


সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ সালের ১ নং আইন। প্রকাশ কাল ১৫ মার্চ, ১৮৭২ সাল। কার্যকর ১ সেপ্টম্বর, ১৯৭২ সাল। স্যার জেমস স্টিফেন- ১৮৭১ সালে এটির খসড়া প্রস্তত করেন। এতে ১৬৭ টি ধারা, ১১টি অধ্যায় এবং ৩টি খন্ড েেয়ছে। এই আইন বাংলাদেশের সর্বত্র প্রয়োগযোগ্য। তবে ১৯৫২ সালের সেনাবাহিনী আইন, ১৯৫৩ সালের মৌবাহিনী আইন, ১৯৬১ সালের নৌ-শৃঙ্খলা আইন, বিমান বাহিনী আইন আনুসারে গঠিত সামরিক আদালত, সালিশি আদালত, উপনিবদ্ধক ও রাজস্ব আফিস, আদালতে উপাস্থাপিত এফিডেভিটের ক্ষেত্রে, আফিসারের নিকট উপাস্থাাপিত এফিডেভিটে ক্ষেত্রে বিভাগীয় তদন্ত এবং প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে এই আইন প্রয়োগযোগ্য নয়। এছাড়া সাক্ষ্য আইন ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা ও মায়ানমারেও প্রয়োগযোগ্য। সাক্ষ্য আইন মুলত পদ্ধতিগত আইন, বিধিবব্ধ আইন । এই আইনে ৩টি খন্ড রয়েছে। ১ম খন্ডে এছে ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা, ২য় খন্ডে আছে সাক্ষ্য উহার ফল।

সাক্ষ্য আইন -১৮৭২
ধারা-৩ ঃ সংজ্ঞা সমুহ।
ধারা-১৭ ঃ স্বীকৃতির সংজ্ঞা ।
ধারা-১৮ ঃ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিনিধি কতৃক স্বীকৃতি।
ধারা-১৯ ঃ অন্য ব্যক্তির স্বীকৃতি মেনে নিলে তা স্বীকৃতির পর্যায়ে পড়ে।
ধারা-২৪ ঃ ভয়- ভীতি প্রলোভন বা প্রতিশ্রতি দ্বারা স্বীকারোক্তি অপ্রাসাঙ্গিক।
ধারা-২৫ ঃ পুলিশ হেফাজতে স্বীকারোক্তি অপ্রাসাঙ্গিক।
ধারা-২৬ ঃ পলিশ হেফাজতে কিন্তু ম্যজিষ্ট্রেটের উপস্থিতিতে স্বীকারোক্তি প্রাসাঙ্গিক
ধারা-২৭ ঃ পলিশ হেফাজতে স্বীকারোক্তি মতে আলামত উদ্ধার হলে সে স্বীকারোক্তি প্রাসাঙ্গিক।
ধারা-২৮ ঃ ভয়- ভীতি প্রলোভন বা প্রতিশ্রতি মুক্ত স্বীকারোক্তি প্রাসাঙ্গিক।
ধারা-২৯ ঃ প্রতিশ্রæতি বা অন্যভাবে স্বীকারোক্তি যখন প্রাসাঙ্গিক।
ধারা-৩০ ঃ সহ আসামীর দোষ স্বীকারোক্তি প্রাসাঙ্গিক।
ধারা-৩১ ঃ স্বীকৃতি চুড়ান্ত প্রমান নয়।
ধারা-৩২ ঃ সাক্ষী হিসেবে ডাকা যায় না এরুপ স্বীকারোক্তি যখন প্রাসাঙ্গিক।
ধারা-৩৩ ঃ পুর্ববর্তী মামলার সত্যতার স্বীকারোক্তি যখন প্রাসাঙ্গিক।
ধারা-৪৫ ঃ বিশেষজ্ঞের অভিমত।
ধারা-৫৬ ঃ যে সকল বিষয় আদালত দৃষ্টি গোচরে নিবেন ।
ধারা-৫৭ ঃ ১১ টি বিষয়ে আদালত দৃষ্টিগোচরে নিবেন ।
ধারা-৫৮ ঃ স্বীকৃতি বিষয়ে প্রমানের দরকার নেই ।
ধারা-৫৯ ঃ মোখিক সাক্ষ্য দ্বারা ঘটনা প্রমান।
ধারা-৬০ ঃ মোখিক সাক্ষ্য সর্বক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ হতে হবে।
ধারা-৬১ ঃ দলিলের বিষয়বস্তুর প্রমান।
ধারা-৬২ ঃ প্রাথমিক সাক্ষ্য।
ধারা-৬৩ ঃ মাধ্যমিক সাক্ষ্য।
ধারা-৬৪ ঃ প্রাথমিক সাক্ষ্য যে সকল ক্ষেত্রে প্রমান করা যায়।
ধারা-৬৫ ঃ মাধ্যমিক সাক্ষ্য যে সকল ক্ষেত্রে প্রমান করা যায়।
ধারা-৭৪ ঃ সরকারী দলিল।
ধারা-৭৫ ঃ বেসরকারী দলিল।
ধারা-১০১ ঃ প্রমানের দায়িত্ব।
ধারা-১০২ ঃ দেওয়ানী মামলায় হাজির না হওয়ার জন্য যে পক্ষ হারবে প্রমানের দায়িত্ব তার।
ধারা-১০৩ ঃ যিনি কোন কিছু বিশ^াস করাতে চাইলে প্রমানের দায়িত্ব তার।
ধারা-১০৪ ঃ যে ব্যক্তি ঘটনা উপস্থিত করবে প্রমানের দায়িত্ব তার উপর।
ধারা-১০৫ ঃ যিনি দন্ডবিধির সাধারন ব্যতিক্রম হিসেবে দাবী করবে প্রমানের দায়িত্ব তার।
ধারা-১০৬ ঃ যে ঘটনা যার অবগতিতে আছে প্রমানের দায়িত্ব তার।
ধারা-১০৭ ঃ যিনি বলবে কোন ব্যক্তি জীবত না মৃত প্রমানের দায়িত্ব তার।
ধারা-১০৮ ঃ যিনি বলবে কোন ব্যক্তি ৭ বছর ধরে নিখোজ প্রমানের দায়িত্ব তার।
ধারা-১০৯ ঃ অংশদিার,জমিদার ও প্রজা, মালিক ও প্রতিনিধির মধ্যে সম্পর্ক প্রমানের দায়িত্ব ।
ধারা-১১০ ঃ মালিকানা প্রমানের দায়িত্ব ।
ধারা-১১১ ঃ সরল বিশ^াসের ক্ষেত্রে প্রমানের দায়িত্ব।
ধারা-১১২ ঃ সন্তানের বৈধতার ক্ষেত্রে চুড়ান্ত প্রমানের দায়িত্ব।
ধারা-১১৪ ঃ যে সব ঘটনা আদালত অনুমান করতে পারে।
ধারা-১১৫ ঃ এস্টোপেল বা স্বীকৃতিতে বাধা।
ধারা-১১৮ ঃ যে সাক্ষ্য দিতে পারবে।
ধারা-১১৯ ঃ বোবা ব্যক্তির সাক্ষ্য।
ধারা-১২০ ঃ স্বামী স্ত্রী পরস্পরের মধ্যে সাক্ষ্য দিতে পারে।
ধারা-১২৬ ঃ ———।
ধারা-১৩৩ ঃ অপরাধের সহযোগী আসামীর বিরুদ্ধে সাক্ষীর উপযোগী সাক্ষ্য।
ধারা-১৩৭ ঃ জবানবন্দী,জেলা ও পুনঃজবানবন্দীর সংজ্ঞা।
ধারা-১৩৮ ঃ জবানবন্দী,জেলা ও পুনঃজবানবন্দীর কৌশল।
ধারা-১৪০ ঃ চরিত্র সম্পর্কে সাক্ষীকে জেরা।
ধারা-১৪১ ঃ ইঙ্গিতবাহী প্রশ্ন।
ধারা-১৪২ ঃ যে ক্ষেত্রে ইঙ্গিতবাহী প্রশ্ন করা যায় না।
ধারা-১৪৩ ঃ যে ক্ষেত্রে ইঙ্গিতবাহী প্রশ্ন করা যায়।
ধারা-১৪৫ ঃ সাক্ষীর পুর্বে দেওয়া লিখিত বিবৃতির জেরা।
ধারা-১৪৬ ঃ জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন।
ধারা-১৫১ ঃ কুৎসা ও অশালীন প্রশ্ন করা থেকে আদালত নিষেধ করতে পারে।
ধারা-১৫২ ঃ অপমানজনক ও অকারন আক্রমণাত্মক প্রশ্ন করা থেকে আদালত নিষেধ করতে পারে।
ধারা-১৫৪ ঃ বৈরী সাক্ষী।
ধারা-১৫৫ ঃ সাক্ষীর অভিশংসন।
ধারা-১৫৭ ঃ সাক্ষীর পুর্বে দেওয়া বিবৃতি প্রমান করা যেতে পাওে যদি একই বিষয় হয়।
ধারা-১৫৯ ঃ স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত আদালতের অনুমতিক্রমে দলিল দেখা যেতে পারে।
ধারা-১৬২ ঃ সাক্ষী কর্তৃক আদালতে দলিল দাখিল।
ধারা-১৬৫ ঃ জজ কর্তৃক যে কোন সাক্ষীকে প্রশন করতে পারে।
ধারা-১৬৭ ঃ গ্রাহ্য বা অগ্রাহ্য সক্ষ্য।